ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতি স্থবির হবে না-অর্থ উপদেষ্টা কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় ঘরমুখো মানুষের ঢল শেরপুরে পাটচাষি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিরলে মতিউর রহমানের মডেল কৃষি বাড়ি দেখতে আসছেন অনেকে কলারোয়ায় তিন ‘স’ মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা কুড়িগ্রামে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে জীবন্ত গরু-ছাগল সিরাজগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার নেত্রকোনা সীমান্ত দিয়ে ৩২ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১ জন ক্রিমিয়া রেলসেতুতে ১১০০ কেজি বিস্ফোরক দিয়ে হামলা যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ইরানের সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়েছেন ৪০ লাখ মানুষ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ৩৬ জনের মৃত্যু মার্কিন অভিনেতা জোনাথন জসকে গুলি করে হত্যা রোমান্টিক সময় কাটাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি কাঁধে কাঁধ মেলালেন শাকিব-নিশো চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলো তাণ্ডব ‘অপারেশন সিঁদুর’ কল্যাণ জয় পেয়েছে বেঙ্গালুরুর!

বাবার টাকা চুরি করে তার সঙ্গেই থানায় গিয়ে মামলা

  • আপলোড সময় : ১৪-০৭-২০২৪ ১১:৩৬:২৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৪-০৭-২০২৪ ১১:৩৬:২৫ পূর্বাহ্ন
বাবার টাকা চুরি করে তার সঙ্গেই থানায় গিয়ে মামলা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবদুল হামিদ নামে এক ব্যবসায়ীর বাসা থেকে দেড় কোটি টাকার বেশি চুরির ঘটনা ঘটে। নিয়ে তিনি থানায় মামলা করেন। পরে তদন্ত করে তারই মেয়ে মিনাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার দেয়া তথ্য মোতাবেক পরে গ্রেফতার করা হয় তার স্বামীকে। পুলিশ জানায়, ব্যবসায়ীর সিন্দুক থেকে টাকা চুরির ঘটনায় জড়িত মিনা সাকিবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা টাকা চুরির কথা স্বীকার করেন।
 বাবার সিন্দুক থেকে টাকা নিয়ে মিনা স্বামীর হাতে তুলে দেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাকিবুল হাসানের কাছ থেকে চুরির ৯০ লাখ টাকা উদ্ধার করে। গতকাল শনিবার বিকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুল হক ভূঞা। তিনি বলেন, মামলার বাদী আবদুল হামিদ পেশায় ঠিকাদার। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। গত ঈদুল আজহার দুই দিন আগে সপরিবারে তিনি ভোলায় গ্রামের বাড়িতে যান। ঈদ উদযাপন শেষে গত ২০ জুন ঢাকার বাসায় ফেরেন তিনি। ঢাকায় ফেরার ১১ দিনের মাথায় তিনি বাসায় টাকা রাখার সিন্দুক খুলে দেখতে পান, তার এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা নেই। আবদুল হামিদ বাসায় সবাইকে টাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। কিন্তু টাকা নেয়ার কথা কেউ স্বীকার করেননি। পরে গত জুলাই মেয়ে মিনাকে সঙ্গে নিয়ে মোহাম্মদপুর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে চুরির মামলা করেন তিনি। মামলা করা হলে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ ব্যবসায়ী আবদুল হামিদের বাসায় যায়। সিন্দুক না ভেঙে টাকা চুরির সঙ্গে ঘরের লোকজন জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করেন পুলিশ কর্মকর্তারা। পরে তদন্ত শুরু হলে বাসার প্রত্যেককে কৌশলে টাকা চুরির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ব্যবসায়ী আবদুল হামিদের একমাত্র মেয়ে মিনা হামিদকে তাদের সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে মিনা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন, তিনি সিন্দুকের তালা খুলে টাকা চুরি করেছেন। সেই টাকা তিনি স্বামী সাকিবুল হাসানের কাছে দিয়েছেন। তার তথ্যমতে, সাকিবুলকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে জুলাই মিনা সাকিবকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স